সোমবার, ৫ ডিসেম্বর, ২০১১

কেমন ছিল বিজয়, কেমন আছে স্বাধীনতা

একটি মানচিত্রই দেশ, একটি পতাকাই কি দেশ, একটি তারিখই কি স্বাধীনতা ? যদি তাই হয় তাহলে আমার বিতর্কের কোন স্থান নেই। যদি এর বেশী কিছু হয় তাহলে ভাবতে হবে অনেক কিছু। যে ১৬ই ডিসেম্বর আমরা বিজয় পেয়েছি সেই বিজয় কতটুকু আমার কতটুকু হাতছাড়া বা বেহাত তা নিয়ে আমাদের সময় হয়েছে জানার।
“ভারত ও পাকস্তিানরে মধ্যে সমিলা চুক্তি সম্পাদতি হয় ১৯৭২ সালরে ৩ জুলাই। ১৯৭১ সালে ডসিম্বের মাসরে ১৭ দনিজুড়ে হয় ভারত-পাকস্তিান যুদ্ধ। এতে তদানীন-ন র্পূবপাকস্তিানে জয়ী হয় ভারত। হারে পাকস্তিান। ভারতরে হাতে বন্দী হয় প্রায় ৯৩ হাজার সন্যৈ। সমিলা চুক্তি অনুসারে এই ৯৩ হাজার যুদ্ধ বন্দীদরে (চঙড) পাকস্তিানরে হাতে ছডে়ে দযে়া হয়। এদরে কাউকইে যুদ্ধাপরাধী হসিবেে বচিার করা হয় না। এ ছাড়া সমিলা চুক্ততিে ভারত ও পাকস্তিান উভয়ই রাজি হয় য,ে ভবষ্যিতে তাদরে মধ্যে কোনো বরিোধ দখো দলিে তার নষ্পিত্তি করতে হবে আলোচনার মাধ্যম,ে কোনো যুদ্ধরে মাধ্যমে নয়। চুক্তটিরি নাম হয় সমিলা চুক্ত।ি কারণ এটি সম্পাদতি হয় ভারতরে হমিাচল প্রদশেরে রাজধানী সমিলা শহর।ে সমিলায় ভারত ও পাকস্তিান এই দুই দশেরে প্রতনিধিরিা চুক্তরি আগে দযি়ে করনে আলোচনা সভা, যা ইতহিাসখ্যোত হয়ে আছে সমিলা সম্মলেন হসিবে।ে এই সম্মলেনে ভারতীয় পক্ষরে নতেৃত্ব দনে ভারতরে তদানীন-ন প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতী ইন্দরিা গান্ধী। আর পাকস্তিানরে পক্ষরে নতেৃত্ব করনে তদানীন-ন প্রসেডিন্টে মোহাম্মদ জুলফকিার আলী ভুট্টো। এই সম্মলেনে বাংলাদশেকে ডাকাই হয়ন।ি বাংলাদশেকে ডাকা হয়নি এর একটা কারণ ছলি, জুলফকিার আলী ভুট্টোর আপত্তরি কারণ।ে ভুট্টো আপত্তি তোলনে, ১৯৭১-এর যুদ্ধ হয়ছেে ভারত-পাকস্তিানরে মধ্য।ে বাংলাদশে নামে তখন কোনো রাষ্ট্র ছলি না।পাকস্তিান বাংলাদশেরে সাথে কোনো যুদ্ধ করনে।ি যুদ্ধ করছেে ভারতরে সাথ।ে ঢাকায় রমনার মাঠে পাকস্তিানরে র্পূবাঞ্চলরে সনোপতি লফেটন্যোন্ট জনোরলে এ এ কে নযি়াজী ১৬ ডসিম্বের আত্মসর্মপণ করনে কবেল ভারতীয় সনোবাহনিীর র্পূবাঞ্চলীয় প্রধান লফেটন্যোন্ট জনোরলে জগজৎি সংি অরোরার কাছ।ে তনিি মুক্তযিুদ্ধরে কোনো সনোনায়করে কাছে পৃথকভাবে আত্মসর্মপণ করনেন।ি তাই সমিলা সম্মলেনে বাংলাদশেরে কোনো প্রতনিধিি থাকতে পারে না। যুদ্ধ বাংলাদশে-পাকস্তিানরে মধ্যে হয়ন।ি হয়ছেে কবেল ভারত-পাকস্তিানরে মধ্য।ে জুলফকিার আলী ভুট্টোর কথায় যুক্তি ছলি। প্রথম বশ্বিযুদ্ধরে সময় পরাজতি হয়ছেলি র্জামান।ি র্জামান সন্যৈ পৃথকভাবে আত্মসর্মপণ করছেলি সোভযি়তে ইউনযি়ন, র্মাকনি যুক্তরাষ্ট্র, গ্রটে ব্রটিনে ও ফ্রান্সরে সনোপতদিরে কাছ।ে অন্য দকিে দ্বতিীয় বশ্বিযুদ্ধে জাপান পরাজতি হয়ে আত্মসর্মপণ করছেলি সোভযি়তে ইউনযি়ন, র্মাকনি যুক্তরাষ্ট্র, গ্রটে ব্রটিনে, চীন, নদোরল্যান্ডস, আস্ট্রলেযি়া ও নউিজল্যিান্ডরে কাছে পৃথক পৃথকভাব।ে অন্য দকিে ১৯৭১-এ পাক বাহনিী কবেলই তদানীন-ন র্পূব পাকস্তিানে আত্মসর্মপণ করছেলি এককভাবে ভারতীয় বাহনিীর কাছ।ে ভারত সে দনি বাংলাদশেরে মুক্তবিাহনিীর সনোপতি জনোরলে মোহাম্মদ আতাউল গনি ওসমানীকে আসতে দযে়নি রমনার মাঠ।ে যে কারণইে হোক, তাকে আটকে রাখা হয়ছেলি কুমল্লিার ক্যান্টনমন্টে।ে ভারত কনে এটা করছেলি তার কোনো ব্যাখ্যা এখন র্পযন- পাওয়া যায়ন।ি আর এর ফলে ১৯৭১ সালে যুদ্ধ খাতাপত্রে পরচিতি হয়ে আছে কবেল ভারত-পাকস্তিান যুদ্ধ হসিবে।ে যদওি ১৯৭১ সালরে যুদ্ধে বাংলাদশেরে মানুষরে সাহায্য-সহযোগতিা ছাড়া পাকস্তিানরে সাথে যুদ্ধে কখনই ভারতরে পক্ষে জতো সম্ভব হতো না।

১৯৬৫ সালে ভারত-পাকস্তিানরে মধ্যে যে যুদ্ধ হয়, তাতে তদানীন-ন র্পূব পাকস্তিানরে মানুষ গ্রহণ করনেি পাকস্তিানরে পক্ষ। ভারত কবেল লড়াই করছেে তার পশ্চমি রণাঙ্গন।ে ১৯৭১ সালরে ডসিম্বেরে যে যুদ্ধ হয়, তা শষে হয় ১৬ ডসিম্বের।ে ভারত একপক্ষীয়ভাবে ১৭ ডসিম্বের ঘোষণা করে পশ্চমি পাকস্তিানরে যুদ্ধবরিত।ি ভারতরে ব্রগিডেযি়ার আর এন মশ্রি যুদ্ধশষেে সাংবাদকিদরে বলনে, মুক্তবিাহনিীর সহযোগতিা ছাড়া বাংলাদশেে যুদ্ধে জতো সহজ হতো না। বাংলাদশেরে মানুষ আমাদরে নানাভাবে সহযোগতিা করছেনে। তাই আমরা যুদ্ধে বজিয়ী হতে পরেছে।ি বাংলাদশেরে মানুষ আমাদরে বলছেে কোথায় কভিাবে পাক বাহনিী যুদ্ধে অবস'ান নযি়ছে।ে তারা দযি়ছেনে আমাদরে গোপন সংবাদ। এসব সংবাদ যুদ্ধে ভারতীয় সন্যৈকে বশিষেভাবে সাহাষ্য করছে।ে বাংলাদশেরে মানুষ ভারতীয় সন্যৈকে করছেে খাদ্য সরবরাহ। নৌকা দযি়ে সাহায্য করছেে নদী পার হত।ে তাদরে সাহায্য-সহযোগতিা ভারতরে সনোবাহনিীকে দযি়ছেে মনোবল, দযি়ছেে গত।ি আর তাই ভারতীয় সন্যৈ মরছেে কম। অনকে সহজইে যুদ্ধ করতে পরেছেে পাক বাহনিীর সাথ।ে মশ্রির এই ববিৃতি থকেে সুস্পষ্ট হয়ে ওঠে ১৯৭১ সালরে লড়াইয়রে চহোরা। কনি' পাক বাহনিী যহেতেু আত্মসর্মপণ করছেলি কবেল ভারতীয় সনোদরে হাত,ে তাই যুদ্ধটা বশ্বিবাসীর কাছে এ সময় খ্যাত হয় কবেল পাক-ভারত যুদ্ধ হসিবে।ে আর সমিলা চুক্তি সম্পন্ন হয় কবেল ভারত ও পাকস্তিানরে মধ্য।ে এতে বাংলাদশে কোনো অংশ নতিে পারে না। কনে ১৯৭১-এর যুদ্ধে ভারত মুক্তযিুদ্ধরে অধনিায়ককে রমনার ময়দানে আসতে দযে়নি সটো আমরা বলছে,ি এখনো আছে রহস্যময় হয়।ে তবে এর একটা কারণ হতে পারে র্মাকনি যুক্তরাষ্ট্ররে চাপ। র্মাকনি যুক্তরাষ্ট্র ১৩ ডসিম্বের তাদরে বমিানবাহী যুদ্ধজাহাজ এন্টারপ্রাইজকে বাহরাইন থকেে পাঠায় বঙ্গোপসাগর।ে অন্য দকিে ভযি়তেনাম থকেে পাঠায় তাদরে সপ্তম নৌবহররে একাধকি জাহাজ। কলকাতায় মানুষকে বলতে শুনছে,ি র্মাকনি প্রসেডিন্টে নক্সিন নাকি বলছেনে তদানীন-ন র্পূব পাকস্তিানে যুদ্ধ থামাত।ে না হলে র্মাকনি সন্যৈ অবতরণ করবে তদানীন-ন র্পূব পাকস্তিান।ে তারা ধরে নবেে র্পূব পাকস্তিান হচ্ছে পাকস্তিানরে অংশ। পাকস্তিানরে সাথে আছে র্মাকনি যুক্তরাষ্ট্ররে গোপন সামরকি চুক্ত।ি যাতে র্মাকনি যুক্তরাষ্ট্রে পাকস্তিানকে প্রতরিক্ষার ব্যাপারে সাহায্য করতে বাধ্য। র্মাকনি চাপ ১৯৭১- এর ডসিম্বেররে যুদ্ধকে প্রশমতি করছেলি। র্মাকনি যুক্তরাষ্ট্র অবশ্য বাধা হয়ে দাঁড়ায়নি পৃথক বাংলাদশে রাষ্ট্র গঠন।ে তার ছলি ভন্নি রকম পরকিল্পনা। সে ভবেছেলি বাংলাদশেে অনকে সহজে সে তার প্রভাব বস্তিার করতে পারব।ে আর বাংলাদশে হবে পাকস্তিানরে চযে়ে তার অনুগত রাষ্ট্র। শখে মুজবিুর রহমান রাজনীতি করছেনে র্মাকনি সর্মথন।ে র্মাকনি যুক্তরাষ্ট্র তাই ধরইে নযি়ছেলি একটা পৃথক বাংলাদশে হবে তার জন্য বশিষে সহায়ক রাষ্ট্র; বরৈী রাষ্ট্র নয়। ১৯৭২ সালরে ১৫ র্মাচ বাংলাদশে থকেে ভারতীয় সনোবাহনিী স্বদশেে প্রত্যার্বতন কর।ে এর মূলওে ছলি র্মাকনি চাপ। ভারত স্বচ্ছোয় বাংলাদশে থকেে তার সন্যৈ সরায়ন।ি র্মাকনি চাপইে সে বাধ্য হয় সন্যৈ সরযি়ে নতি।ে ১৯৭১-এর যুদ্ধে শষে র্পযন- থকেছেে র্মাকনি যুক্তরাষ্ট্ররে চাপ খুবই প্রবলভাব।
ে ১৯৭১-এর যুদ্ধরে গতি প্রকৃতকিে বশ্লিষেণ করতে হলে র্মাকনি যুক্তরাষ্ট্রকে বাদ দযি়ে করা যায় না। অন্য দকিে ১৯৭১-এ হয় সোভযি়তে ইউনযি়ন ও ভারতরে মধ্যে বশিষে মত্রৈী চুক্ত।ি এই যুদ্ধে তদানীন-ন সোভযি়তে ইউনযি়নরেও ছলি বশিষে ভূমকিা। সোভযি়তে ইউনযি়ন ভারতকে যুদ্ধে সাহায্য করছেলি নপেথ্য।ে প্রবাসী বাংলাদশে সরকার সোভযি়তে ইউনযি়নকে কথা দযে় য,ে বাংলাদশে প্রতষ্ঠিতি হলে চট্টগ্রাম বন্দরে সোভযি়তে ইউনযি়ন পতেে পারবে নৌঘাঁটি গড়ার অধকিার; যদি সে সটো চায়। চট্টগ্রাম বন্দর থাকবে সোভযি়তে নযি়ন্ত্রণ।ে সোভযি়তে নৌবাহনিীর জাহাজ ছলি দক্ষণি ভারতরে বশিাখাপত্তম বন্দর।ে সোভযি়তে জাহাজ থকেে র্টপডেো ছুড়ে ডুবযি়ে দযে়া হয় পাকস্তিানরে ডুবোজাহাজ গাজীক।ে গাজী আসলে পাকস্তিানরে জাহাজ ছলি না। র্মাকনি যুক্তরাষ্ট্র এটা পাকস্তিানকে ধার দযি়ছেলি ১৯৬৪ সাল।ে নৌযুদ্ধে সোভযি়তে ইউনযি়ন অংশ নযি়ছেলি। রুশ সনোপতরিা ১৯৭১-এ ভারতকে রণকৌশল গঠনে দযি়ছেলি বশিষে সাহায্য-সহযোগতিা। পাকস্তিানরে যুদ্ধ কবেল হয়ে থাকনেি ভারত-পাকস্তিানরে মধ্যে যুদ্ধ। ১৯৭১-এর যুদ্ধ পরোক্ষভাবে হয়ছেলি পাকস্তিান-সোভযি়তে যুদ্ধ। রণনীততিে ভারতীয় সন্যৈ উন্নত কৌশল প্রর্দশন করতে পরেছেলি সোভযি়তে ইউনযি়ন থকেে আসা বশিষেজ্ঞদরে কারণ।ে র্অথাৎ ১৯৭১-এর পাক- ভারত যুদ্ধ কবেল ভারত-পাকস্তিানরে মধ্যকার যুদ্ধ ছলি না। এতে জড়যি়ে পড়ছেলি সোভযি়তে ইউনযি়ন ও র্মাকনি যুক্তরাষ্ট্রও। ইন্দরিা গান্ধী চাননি যুদ্ধ একটা বৃহত্তর আনর্-জাতকি রূপ পরগ্রিহ করুক। ভারত তাই যুদ্ধকে সংক্ষপ্তি কর।ে আর চায় না পাকস্তিানকে পুরোপুরি ধ্বংস করে দতি।ে সে খুশি হয় সাবকে পাকস্তিানকে দ্বখিণ্ডতি করতে পরেইে। আজ যখন আমি ’৭১-এর যুদ্ধকে ফরিে দখে,ি তখন এ রকমই মনে হয় আমার কাছ।ে সমিলা চুক্তি নযি়ে বশে কছিু আলোচনা করছেনে ভারতরে একজন বশিষ্টি রাজনতৈকি ব্যক্তত্বি পলিু মোদি (চরষড়ড় গড়ফু)। পলিু মোদি একটা বই লখেনে ১৯৭৩ সাল।ে বইটরি নাম তঁষভর সু ঋৎরবহফ।। পলিু মোদি ছলিনে জুলফকিার আলী ভুট্টোর বাল্যবন্ধু। তনিি তার বইয়ে জুলফকিার আলী ভুট্টো সর্ম্পকে অনকে কছিু লখিছেনে। অনকে কছিু লখিছেনে সমিলা সম্মলেন সর্ম্পক।ে যা থকেে পাওয়া সম্ভব ইতহিাস লখোর বশে কছিু উপকরণ। পলিু মোদি হন্দিু সমপ্রদায়ভুক্ত ব্যক্তি নন। তনিি হলনে ভারতীয় পারসি (চধৎংর) র্ধম সমপ্রদায়ভুক্ত ব্যক্ত।ি ভারতে পারসি সমপ্রদায় জনসংখ্যার দকি খকেে খুবই নগণ্য। কনি' র্অথনীতি ও রাজনীতরি ক্ষত্রেে এরা হলনে খুবই প্রতপিত্তশিালী। ভারতরে সবচযে়ে বড় শল্পিপতি ছলিনে জমসদেজী টাটা (তাতা)। যনিি প্রতষ্ঠিা করে গছেনে টাটা কোম্পান।ি ভারতরে রাজনীততিে পারসরিা রখেছেনে বশিষে প্রভাব। ভারতরে বখ্যিাত রাজনতৈকি দাদাভাই নৌরজি ছলিনে পারস।ি নৌরজি প্রথম ভারতীয়দরে মধ্যে ব্রটিশি র্পালামন্টেে নর্বিাচতি হন। এটা ছলি সে সময় একটা বরিাট ঘটনা। মনিুমাসানি ছলিনে ভারতরে একজন বশিষ্টি সমাজতান্ত্রকি নতো। তনিি তার লখোর মাধ্যমে ভারতীয় রাজনীততিে রখেছেনে বশিষে প্রভাব। ভারতরে বখ্যিাত বজ্ঞৈানকি হোমি জাহাঙ্গীর ভবা হলনে পারসি সমপ্রদায়ভুক্ত। মহাজাগতকি রশ্মি নযি়ে এর গবষেণা হয়ে আছে খুবই খ্যাত। ১৯৭১-এর যুদ্ধরে র্সবাধনিায়ক এস এইচ এফ জে মানকি শ (পরে র্মাশাল) ছলিনে পারসকি সমাজভুক্ত। পলিু মোদি ছলিনে ভারতীয় র্পালামন্টেরে সদস্য এবং ভারতীয় স্বতন্ত্র দলরে একজন খুবই নামকরা নতো। ১৯৭২ সালে যখন সমিলা সম্মলেন হচ্ছলি তখন তনিি যান সমিলায়। দখো করনে ভুট্টোর সাথ।ে তনিি তাকে দনে বহুবধি পরার্মশ। এ রকম করাটা তার পক্ষে সম্ভব হয়ছেলি তার বশিষ্টি ব্যক্তত্বিরে কারণইে। ইন্দরিা গান্ধী তাকে বরিত রাখতে পারনেনি ভুট্টোর সাথে দখো ও উপদশে প্রদান করা থকে।ে অন্য কোনো ব্যক্তি হলে তাকে চহ্নিতি হতে হতো ভারতীয় আইনানুসারে দশেদ্রোহী হসিবে।ে কনি' পলিু মোদকিে তা হতে হয়ন।ি পলিু মোদি তার বইয়ে বলছেনে- ইন্দরিা গান্ধী সমিলা সম্মলেনে ওঠান যুদ্ধবন্দীদরে মধ্যে কছিুসংখ্যক ব্যক্তকিে যুদ্ধাপরাধী হসিবেে বচিার করার প্রসঙ্গট।ি জুলফকিার আলী ভুট্টো বলনে, এতে তার আপত্তি নইে। কনি' বচিার হতে হবে জনেভো কনভনেশন অনুসার।ে জনেভো কনভনেশন অনুসারে যুদ্ধবন্দী হত্যা হলো অন্যতম যুদ্ধাপরাধ। জনেভো কনভনেশনানুসারে যুদ্ধবন্দীকে হত্যা করা যায় না। কনি' র্পূব পাকস্তিানে ইপআির তাদরে হাতে ধরা পড়া পাক বাহনিী সন্যৈকে বন্দী অবস'ায় হত্যা করছে।ে জনেভো কনভনেশনানুসারে হতে হবে তাদরে বচিার। পলিু মোদি তার বইয়ে বলছেনে, যুদ্ধাপরাধীদরে বচিাররে কথা উঠতে পারত কাদরেযি়া বাহনিী সর্ম্পক।ে কাদরেযি়া বাহনিীর নতো কাদরে সদ্দিকিী অমানবকিভাবে নর্বিচিারে বহিারি হত্যা করছেনে। সটোও পড়তে পারে যুদ্ধাপরাধরেই মধ্য।ে ইন্দরিা গান্ধী তাই যুদ্ধাপরাধীদরে বচিার সর্ম্পকে আর বশেি দূর অগ্রসর হতে চানন।ি কারণ যুদ্ধাপরাধীদরে বচিার করতে গলেে দখো দতি সমূহ জটলিতা। যুদ্ধাপরাধ ঘটছেে দুই পক্ষ থকেইে। এক পক্ষ থকেে নয়। আনর্-জাতকি নযি়মে করতে হতো যুদ্ধাপরাধরে বচিার। আর আনর্-জাতকি নযি়মে বচিার হল,ে বচিারে পাকস্তিান পতেে পারত অধকি সুবধিা। এ কথা বলছেনে, পলিু মোদি তার লখো তঁষভর সু ঋৎরবহফ বইয়।ে পলিু মোদরি মত,ে জুলফকিার আলী ভুট্টো ও শখে মুজবিরে মধ্যে রাজনতৈকি বরিোধ ছলি যথষ্টে গভীর। জুলফকিার আলী ভুট্টো ছলিনে বশিষেভাবইে দ্বজিাততিত্ত্বে বশ্বিাসী। জুলফকিার আলী ভুট্টো ছলিনে সন্ধি।ি কনি' তনিি কখনোই তোলনেনি সন্ধিি জাতীয়তাবাদরে ধ্বন।ি কনি' শখে মুজবি চযে়ছেনে পাকস্তিানরে মধ্যে থকেে বাঙালি জাতীয়তাবাদরে ধ্বনি তুলে পাকস্তিানরে প্রধানমন্ত্রী হত।ে জনাব ভুট্টো মনেে নতিে পারনেনি পাকস্তিানে বাঙালি জাতীয়তাবাদক।ে তনিি মনে করনে বাঙালি জাতীয়তাবাদ দবেে সাবকে পাকস্তিানকে দ্বখিণ্ডতি কর।ে পরর্বতী ঘটনা ভুট্টোর ধারণাক,ে পলিু মোদরি মত,ে যর্থাথ প্রমাণ করছে।ে”

যখন এমন কথা সামনে আসে তখন প্রশ্ন জাগে কিনা শুধুকি পতাকায় রাষ্ট্রের পরিচয়?  কেন আমরা পারলাম না নিজের পরিচয়ে যুদ্ধে জিততে কেনইবা যুদ্ধে জিতেও আমাদের বিজয় আমাদের রাখতে পারলাম না। আজ যে সকল মুক্তিযোদ্ধা বেচেঁ আছেন তাদের মূখ থেকে যে ইতিহাস জানতে পাই আরোও ৫০কিংবা ১০০ বছর পর ইতিহাসটি কেমন শোনা যাবে।

“অনেকটা এমন ১৯৭১ সাথে ভারত পাকিস্তান যুদ্ধ হয়েছে সেই যুদ্ধে ভারত জিতেছে, হেরে যাওয়া পাকিস্তানের একটি জাতি পাকিস্তানের সাথে থাকতে না চাইলে ভারত সিমলা চুক্তির মাধ্যমে বাংলাদেশ নামে দেশ জন্ম লাভ করে । ”  এখনকার বাংলাদেশের কোন আত্মসম্মানবোধ সম্পন্ন মানুষকি এটা মেনে নিতে পারবে ? কিন্তু সেই সময়ের মানুষ এত গভীরের ক্ষত কি বুঝতে সক্ষম হবে?

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন