আমাদের বিশ্বাস এই তিনটি কাজ শেষ করতে পারলে আমরা খুঁজে পাব আমাদের সমাজ দেহের নাড়ি বা আমাদের শক্তির আঁধার। মুক্তিআন্দোলন একই সাথে বিশ্বাস করে, শুধু বুদ্ধিবৃত্তিক এই উপরি কাজই যথেষ্ট নয় বরং জরুরি প্রায়োগিক কাজ। মানুষ, প্রকৃতি ও উৎপাদনের সাথে ঘনিষ্ঠ হওয়ার কাজ। সে লক্ষে মুক্তিআন্দোলনের কর্মীরা গত কোরবানির সময় আপনার কোরবানির অর্থ একত্রে করে যশোরের দুটি গ্রামে ৬০টি গরীব পরিবারের মধ্যে বকরি (মেয়েছাগল) প্রদান করে। যা একটি চলমান প্রক্রিয়া হিসেবে থাকবে। মুক্তিআন্দোলন এই প্রায়োগিক কাজটিকে একটি গবেষণা হিসেবে নিয়েছে।
এই অনুষ্ঠান করতে গিয়ে ঐ এলাকার মানুষের মধ্যে যে প্রাণচাঞ্চল্য দেখা যায়, উৎসাহ-উদ্দীপনা দেখা যায় তা সত্যিই অভূতপূর্ব।
আমরা ধন্যবাদ জানাচ্ছি যশোরের আরবপুর ইউনিয়নের সুজলপুর ও পাকদিয়া গ্রামের অধিবাসীদেরকে যাঁরা আমাদের এই কাজে অংশগ্রহণ করে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন। আর গভীরভাবে কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি যাঁরা এই কর্মসূচিতে দানের হাত বাড়িয়ে সহযোগিতা করেছেন তাঁদেরকে। আমরা গভীরভাবে কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি যশোরের স্থানীয় দৈনিক পত্রিকাগুলোকে, বিশেষকরে লোকসমাজ, প্রভাতফেরী, সত্যপাঠ, গ্রামের কাগজ ও আগামীর কণ্ঠ-কে যাঁদের সংবাদ প্রচারের মাধ্যমে আমাদের কর্মকাণ্ড মানুষের কাছে পৌঁছেছে। ধন্যবাদ জানাচ্ছি যশোরের সামাজিক সংগঠন ‘তরুণ সমাজ’কে। তরুণ সমাজের ছেলেরা যে অক্লান্ত পরিশ্রম করে আমাদের কাজকে সহজ করে দিয়েছে তা ভুলবার নয়। ধন্যবাদ জানাচ্ছি যশোর শহরে আমার বিশাল বন্ধু সমাজের এক অংশের বন্ধুদেরকে বিশেষ করে বাচ্চু, ডিজু, সাবু, খোকন, মাসুম, ডাব্লিউ, শিপলু, শাহীন, ফরিদ ভাই ও রুহুলকে। তাদের উৎসাহ আমাদেরকে উদ্দীপ্ত করেছে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন